নাটোরের বড়াইগ্রামে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ছয় হাজার ছয়শ লিটার সয়াবিন তেল জব্দ ও ৫টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে তিন লক্ষ বিশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
উপজেলার জোনাইল বাজারে শুক্রবার (১৩ মে) বিকেল থেকে রাত প্রায় নয়টা পর্যন্ত ঐ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় অবৈধভাবে মজুদ করা ৬ হাজার ৬শ লিটার সোয়াবিন তেল ন্যায্যমূল্যে খোলা বাজারে বিক্রি করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
জেলা ভোক্তা অধিকারের সহকারী পরিচালক মোঃ মেহেদী হাসান তানভীর জানান, শুক্রবার (১৩ মে) বিকেল থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত উপজেলার জোনাইল বাজার এলাকায় দেবাশীষ ষ্টোরকে অবৈধ ভাবে তেল মজুদ রাখার অপরাধে ভোক্তা অভিকার আইন ২০০৯ অনুযায়ী ৩৮ ধারা মূল্য তালিকা না থাকা ৪০ ধারা ধার্যকৃত মৃল্যের অধিক মৃল্যে বিক্রয় ও ৪৫ প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যথাযথভাবে বিক্রয় না করার অপরাধে এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা ও একই এলাকায় মোল্রা ষ্টোরকে পঁচিশ হাজার টাকা। মিতা ষ্টোরকে ৪৫ ধারা মোতাবেক পঁচিশ হাজার টাকা ও একই অপরাধে বিলাল ষ্টোর কে বিশ হাজর টাকা ও মেসার্স রুপম বাণিজ্যালয়কে এক হাজার টাকা জরিমানা জরিমানা করা হয়েছে।
এপ্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘সারা দেশে সয়াবিন তেলে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করা হচ্ছে। নাটোরে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত আছে। ছোট-বড় সব প্রতিষ্ঠানেই অভিযান চালানো হবে।’
অভিযান পরিচালনায় সহায়তা করেন নাটোর র্যাব-৫ এর একটি বিশেষ টিম।
উল্লেখ্য, গত ১১ মে বুধবার ভোক্তা অধিকারের অপর একটি অভিযানে বড়াইগ্রাম পৌর মেয়র মাজেদুল বারী নয়নের গোডাউন থেকে ৩ হাজার লিটার সয়াবিন তেল জব্দ ও এক লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। পরে জব্দকৃত তেল ন্যায্যমূল্যে বিক্রয় করা হয়।
The next time I read a blog, Hopefully it doesnt fail me just as much as this one. I mean, Yes, it was my choice to read through, but I actually thought you would have something useful to say. All I hear is a bunch of moaning about something that you could fix if you werent too busy searching for attention.